এরইমধ্যে মন্ত্রিপরিষদ বিভাগ কেন্দ্রীয় মন্ত্রিসভার ৫২ সদস্য- প্রধানমন্ত্রীর চার উপদেষ্টা এবং প্রধানমন্ত্রীর ১৯ বিশেষ সহকারীকে ডি-নোটিফাই করেছে। সব কিছু ঠিক থাকলে শরীফই হতে যাচ্ছেন পাকিস্তানের অন্তর্র্বতী সরকারের প্রধানমন্ত্রী। তিনি জানিয়েছেন, মিত্রদের সঙ্গে বসেই নতুন মন্ত্রিসভা গঠন করা হবে।
এদিকে রোববার পিটিআই প্রধান ইমরান খান তার দলের কেন্দ্রীয় কমিটির সঙ্গে বৈঠক করেছেন। তবে পার্লামেন্ট থেকে পদত্যাগ করার বিষয়ে তাতে একমত হওয়া যায় নি। সোমবার দেশটির স্থানীয় সময় ১২ টার সময় চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত নিতে আবারও বৈঠক ডাকা হয়েছে।
এতেই সিদ্ধান্ত নেয়া হবে যে, কুরেশি প্রধানমন্ত্রী পদে নির্বাচন করবেন নাকি অন্য পিটিআই আইনপ্রনেতাদের নিয়ে তিনি পদত্যাগের ঘোষণা দেবেন। যদিও নতুন সরকারের জন্য কঠিন সময় নিশ্চিত করতে রাস্তায় থাকার ঘোষণা দিয়েছে পিটিআই। আজ দুপুর ২টায় পার্লামেন্টে প্রধানমন্ত্রী নির্বাচনের ভোট শুরু হওয়ার কথা রয়েছে। এতে শরীফ জয় পেলে রাস্তায় আন্দোলনের ডাক দিয়েছে পিটিআই।
অপরদিকে রাজনৈতিক পরিস্থিতি নিয়ে আলোচনা করতে পাকিস্তান পিপলস পার্টি ও জমিয়াত উলেমা-ই-ইসলামের নেতাদের সঙ্গে বৈঠক করেছেন শরীফ। সূত্র বলছে, পিএমএল-এন নেতা মরিয়ম আওরঙ্গজেবকে করা হতে পারে তথ্যমন্ত্রী এবং রানা সানাউল্লাহকে করা হতে পারে স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী।